বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জেলা পরিষদকে কার্যকর করতে সবার অর্থবহ ভূমিকা প্রত্যাশিত

জেলা পরিষদ আইন-২০০০ এ জেলা পরিষদকে আর্থিক সক্ষমতা বিবেচনায় অন্যান্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শ করে বার্ষিক ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করে উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পাদনের ম্যান্ডেট দিয়েছে। বিকেন্দ্রীকরণ প্রায়ই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বৃদ্ধির প্রক্রিয়ায় সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্রিয় অংশগ্রহণের সাথে যুক্ত। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২০১৭ সালে জেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা পুনরায় জনগণের সেবাদানের সুযোগ লাভ করেন। মূলত, প্রকৃত বিবেচনায় ক্ষমতাসম্পন্ন স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি বিকেন্দ্রীকরণের ভিত্তি যা স্থানীয় দক্ষতা, সমতা এবং উন্নয়নের দিকে পরিচালিত করতে পারে। কার্যকর স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো নাগরিকদের আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নীতিসমূহের বিকাশ ও বাস্তবায়ন করতে পারে, এবং এর ফলে সরকারি পরিষেবার মান উন্নত হয় এবং স্থানীয় উন্নয়ন প্রচার পায়। 

জেলা পরিষদের রাজস্ব সংগ্রহের ইচ্ছাধীনতা সীমিত, এবং এখানে জাতীয় সরকার থেকে আর্থিক স্থানান্তর করা হয়। বর্তমান স্থানীয় সরকার কাঠামোর অধীনে জেলা পরিষদগুলোর সীমিত রাজস্ব ক্ষমতা রয়েছে। আইন অনুযায়ী স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান কেবল জাতীয় সরকার নির্ধারিত নির্দিষ্ট উৎস থেকে রাজস্ব সংগ্রহ করতে পারে। বিকল্প রাজস্ব আদায়ের সুযোগ লাভের ক্ষেত্রে এটা অনুমোদিত নয়। এমনকি রাজস্ব আদায়ের সীমিত পরিসরের মধ্যেও জেলা পরিষদ বর্তমানে তার নির্ধারিত উৎস থেকে কার্যকরভাবে রাজস্ব আদায় করতে পারে না। উপরন্তু, জেলা পরিষদ বর্তমান আন্তঃসরকার আর্থিক স্থানান্তর ব্যবস্থার অধীনে তার প্রকৃত চাহিদার তুলনায় সীমিত তহবিল পেয়ে থাকে। এই অপর্যাপ্ত তহবিল জেলা পরিষদকে তার বাধ্যতামূলক কাজকর্ম সম্পাদনের ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা হিসেবে কাজ করে। পরিষেবা বিতরণে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতাকে আরও নিরুৎসাহিত করে। বর্তমানে জেলা পরিষদ স্থানীয় সেবা প্রদানে কিছু ভূমিকা পালন করে এবং স্থানীয় প্রশাসনিক দপ্তরগুলোও এই পরিষেবা প্রদান করে।

জেলা পরিষদ এবং জেলা প্রশাসন অফিসের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব কার্যকর স্থানীয় সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা হিসেবে চিহ্নিত। কার্যকর সমন্বয়ের প্রধান অন্তরায় ফ্রন্টলাইন সার্ভিস ডেলিভারি ইউনিটের মধ্যেকার দূরত্ব যার মাধ্যমে নাগরিকদের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া হয় এবং যেসব কর্মকর্তা স্থানীয় পরিষেবা প্রদানে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা রাখেন তারা প্রায়ই জাতীয় সরকারে বসে থাকেন। অতএব, জেলা পরিষদ স্তরে পরিষেবা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করার প্রয়োজন রয়েছে এবং এর মাধ্যমে সমন্বয়ের ব্যর্থতা হ্রাস ও স্থানীয় পরিষেবার উন্নতি করা সম্ভব।


বর্তমান স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় একটি বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে স্থানীয় নাগরিকদের অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে সীমিত সুযোগ এবং দুর্বল জবাবদিহিতা। উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করা যায়, জেলা পরিষদের স্থায়ী কমিটিগুলো সচল নয়। স্থায়ী কমিটিগুলো প্রায় অকার্যকর, কারণ নির্বাচিত চেয়ারম্যান এবং অন্যান্য সদস্যরা এগুলোর কার্যকারিতা ও এখতিয়ার সম্পর্কে সঠিকভাবে সচেতন ও আগ্রহী নন।


আমি এখানে জেলা পরিষদকে কার্যকর করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ তুলে ধরার চেষ্টা করছি। সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজন চিহ্নিতকরণ এবং উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় তাদেরকে যুক্তকরণ; আলোচনা এবং সংলাপের মাধ্যমে স্থানীয়দের চাহিদা স্পষ্টকরণ এবং পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা তৈরির লক্ষে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ জেলা পরিষদের বার্ষিক পরিকল্পনা প্রস্তুত করা। জেলা পরিষদের বিশেষ সভা আয়োজন এবং জেলা পরিষদ আইন ২০০০ অনুসারে প্রকল্প তালিকা অনুমোদন করা; ডেডলাইন অনুযায়ী ডিডিএলজি এবং এলজিডি বরাবর বার্ষিক পরিকল্পনা জমা দেয়া বার্ষিক পরিকল্পনায় স্থায়ী কমিটির পরামর্শ অন্তর্ভুক্ত করা। 


জেলা পরিষদকে কার্যকর করার জন্য স্থায়ী কমিটিগুলোকে সক্রিয় করা কমিটিগুলো সদস্যদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনার সুযোগ তৈরি করা যা বিভিন্ন রাজনৈতিক মতামতের সদস্যদের মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির পূর্বশর্ত নাগরিক পরিষেবায় সহযোগিতা ও সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে মীমাংসায় পৌঁছতে কমিটিগুলোর সভা ফোরামের মতো ভূমিকা রাখে। জেলা পরিষদকে কার্যকর করার জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা চিহ্নিত করে প্রাথমিক বেসলাইন মূল্যায়ন পরিচালনা করা জ্ঞান এবং দক্ষতার ইতিবাচক রুপান্তরের লক্ষে NILG এর মতো প্রতিষ্ঠানকে যুক্ত করা; নাগরিক সনদ প্রস্তুত ও উপস্থাপন; জেলা পরিষদের ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং সমস্ত উন্নয়ন ও আর্থিক নথি প্রকাশ করা।  


জেলা পরিষদ স্তরে পরিষেবা বিতরণে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করা ও এর মাধ্যমে সমন্বয়ের ব্যর্থতা হ্রাস এবং স্থানীয় পরিষেবাসমূহকে উন্নত করা প্রয়োজন। এই স্তরে স্থানীয় জবাবদিহিতা এবং উন্নত কর্মক্ষমতা উভয়ের অগ্রগতিকে উৎসাহ দেয়া দরকার। দারিদ্র্যমুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে একটি শক্তিশালী স্থানীয় সরকার গড়ে তোলা আবশ্যক।  যেমন, স্থানীয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে সংস্কার করা এখন সময়ের দাবি। 


স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে সংস্কার সাধনের লক্ষে মৌলিক নীতিমালার ক্ষেত্রে সম্মতিসুলভ বুঝাপড়া দরকার। এই নীতিমালা নাগরিকদের পছন্দসই পরিষেবা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সরকারকে কর্তব্যপরায়ণ থাকতে উৎসাহিত করে। উপরন্তু, সরকারকে তার আর্থিক সংস্থান সাবধানতার সাথে পরিচালনা করা উচিত। কম অর্থ ব্যয়ে ভালো কর্মদক্ষতা এবং সেই সাথে স্থানীয় সম্প্রদায়ের অর্থনৈতিক ও সামাজিক ঝুঁকিগুলোর সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নাগরিকদের আস্থা অর্জন করা উচিত। 


জনসেবার পরিমাণগত ও গুণগত উন্নতির পাশাপাশি সাধারণ মানুষ যাতে কোনও বিড়ম্বনা ছাড়াই সেসব সেবা-সুবিধা গ্রহণ করতে পারে সে ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়া উচিত। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো কর্মদক্ষতা দেখানো স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে মানদণ্ড হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে। স্থানীয় সরকার অবশ্যই তার নাগরিকের প্রতি দায়বদ্ধ। তাদেরকে সততার সাথে জনস্বার্থ সুরক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়া উচিত। নির্বাচনী সংস্কারের মধ্যে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য স্থানীয় সরকারে সিটিজেন চার্টার/ নাগরিক সনদ ও সরকারি কর্মচারীদের প্রত্যাহারের ব্যবস্থার মতো আইনী ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের প্রয়োজন হতে পারে। 


উন্নয়ন কর্মসূচিকে আরও দরিদ্রবান্ধব করে তুলতে, সিদ্ধান্ত গ্রহণে জনগণের অংশগ্রহণের সুযোগ আরও প্রসারিত করতে এবং প্রয়োজন মাফিক সম্পদ কাজে লাগানোর লক্ষে আরও বিবর্তিত এবং কার্যকর স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যার ফলে বরাদ্দ সংক্রান্ত দক্ষতা বৃদ্ধি করা যায়। বাংলাদেশে একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে জনসাধারণের উন্নয়ন নিশ্চিত করার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং এ সত্ত্বেও উন্নয়ন কর্মকান্ডে জনসাধারণের অংশগ্রহণ রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের কার্যকর হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারেনি। মানুষের মতামত শোনা এবং তাদের অংশগ্রহণের অধিকারকে সম্মান করার মাধ্যমে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করা যায়। স্থানীয় সরকার সংস্থাগুলোকে শক্তিশালী না করলে এবং তাদেরকে সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে না দিলে তৃণমূল পর্যায়ে উন্নয়ন নিশ্চিত করা যাবে না। দারিদ্র্যমুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য একটি শক্তিশালী স্থানীয় সরকার গঠন অপরিহার্য। ফলস্বরূপ, স্থানীয় সরকারে সংস্কার আনা এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ দাবি। 


লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ভিজিটিং স্কলার (অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ)।

ই-মেইল: t.islam@juniv.edu 

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস

ছবিঃ সংগৃহীত

চলতি বছরেই নির্বাচন করাসহ ৭ বিষয়ে ঐকমত পোষন করেছে বিএনপি ও একসময়ের ‘জোটচ্যুত’ দল খেলাফত মজলিস। চলমান রাজনৈতিক অবস্থা আর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বৈঠক করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয় এই শীর্ষ দুই দল।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রায় দুই ঘণ্টা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার পর দুই দলই দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করাসহ সাতটি বিষয়ে একমত হয়েছে।

গত কয়েকদিন ধরে রাজনীতির মাঠে চর্চা ইসলামিক দলগুলো নির্বাচনী মোর্চা। তারই প্রেক্ষাপটে গতকাল মঙ্গলবার বরিশালে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের দুই শীর্ষ নেতার বৈঠকের পর বৃহত্তর ইসলামী জোট গঠনের আলোচনা আরও জোরদার হয়।

এমন পরিস্থিতিতে ২০ দলীয় জোটের সাবেক জোটসঙ্গী খেলাফত মজলিসের সঙ্গে দীর্ঘ বছর পর গুলশান চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠক করে বিএনপি। বৈঠক শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, গনতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজ এখনো অবশিষ্ট আছে। কোনো ইসলামী জোট নিয়ে দুশ্চিন্তা দেখছে না তাদের দল।

এসময় খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ডক্টর আহমদ আব্দুল কাদের বলেন, জাতীয় ঐক্যে সুসংহত করতে আন্তঃদলীয় সংলাপ অব্যাহত থাকবে। সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিএনপির সঙ্গে ঐকমত্য আছে তাদের।

 

Header Ad
Header Ad

৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার

ছবি: সংগৃহীত

রেস্তোরাঁ, ওষুধ, মোবাইল ফোন সেবা, ইন্টারনেট, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বুধবার (২২ জানুয়ারি) এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ওষুধ শিল্পে ব্যবসায়িক পর্যায়ে ভ্যাট আগের মতো ২.৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মোবাইল সিম/রিম কার্ড ও আইএসপি সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। পাশাপাশি, তিন, চার এবং পাঁচ-তারকা হোটেল ছাড়া অন্যান্য রেস্তোরাঁয় ভ্যাট তুলে দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ, নিজস্ব ব্র্যান্ডের বাইরে পোশাক বিপণন, এবং নন-এসি হোটেল ও মিষ্টির দোকানে ভ্যাট কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।

কমানো ভ্যাটের সুবিধা
১. ওষুধের সহজলভ্যতা বাড়ানো।
২. রেস্তোরাঁর খাবার সুলভ রাখা।
৩. ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমের গতি ধরে রাখা।
৪. গ্যারেজ ও পোশাক ব্যবসায়ীদের খরচ কমানো।

এর আগে বিভিন্ন পণ্য ও সেবায় ভ্যাট বৃদ্ধির কারণে সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে ক্ষোভ দেখা দেয়। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা ও জাতীয় নাগরিক কমিটি এই ভ্যাট বৃদ্ধির সমালোচনা করেছিল। এনবিআরের সাম্প্রতিক পদক্ষেপটি ব্যবসায়িক খরচ ও ভোক্তাদের ব্যয় কমাতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক

ছবিঃ সংগৃহীত

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর কাছে আটক হলেন বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম। তার বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা পাচার করার অভিযোগ আছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে আটক করা হয়।

তারেক আলমের বিরুদ্ধে ৩০০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী।

জানা গেছে, দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি টিম তাকে আদালতে হাজির করতে যাচ্ছে।

অনিয়ম, দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংকিং নিয়মাচার ভেঙে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, এমন অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে দুদকে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। একইসঙ্গে অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থপাচারের অধিকতর অনুসন্ধান ও তদন্ত করতে তিন সংস্থার সমন্বয়ে যৌথ টিমও কাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার